Dicare Anti Diabetic capsule এর মূল উপাদান রেহমানিয়া কন্দমূলযার প্রধান কাজ শরীরে ইনসুলিন তৈরীতে ভূমিকা পালনকারী অঙ্গগুলোকে সক্রিয় করা।ফলাফল, শরীরে ইনসুলিন তৈরী হওয়া এবং শরীর ডায়াবেটিস্ মুক্ত হওয়া।
বিভিন্ন জন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে বিভিন্ন প্রচলিত পদ্ধতি গ্রহন করেন, তথা ইনসুলিন, ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ইত্যাদি।ডায়াবেটিস হয়ে গেছে এমন কেউ যদি এই ‘ডায়কেয়ার’ ঔষুধটি নিয়ম মত ধৈর্য্য্ ধরে সেবন করে যেতে পারেন,আপনার শরীরে ইনসুলিন তৈরী হবে স্বাভাবিক হারে এবং এক সময় এই ঔষুধটিও সেবন করতে হবে খুব সামান্য পরিমানে। যেখানে বর্তমান প্রচলিত চিকিৎসা পদ্ধতিতে ঔষুধ সেবন বা গ্রহনের মাত্র ক্রমাম্বয়ে বাড়তে থাকে।
একসময় হয়তো অন্ততঃ ডায়াবেটিসের জন্য আপনার কোন ঔষুধ গ্রহনের প্রয়োজন হবে না। অর্থাৎ, আপনার শরীর স্বাভাবিক নিয়মে ইনসুলিন তৈরী করবে।
প্রথম দিকে “ডায়কেয়ার” ঔষুধ টির পাশাপাশি আপনার নিয়মিত ঔষুধগুলো চলবে।যখন আপনার সুগার লেবেল নিয়ন্ত্রন পর্যায়ে অর্থাৎ ৬ বা ৭ বা ৮ হবে এবং তা নিয়মিত হবে, তখন আপনার ঔষুধ, তথা ট্যাবলেট বা ক্যাপসুল সেবনের হার কিছুটা কমাতে হবে, আর ইনসুলিন হলে তা কিছু পরিমান, যেমন ২০ থাকলে ১৭ বা ১৮ করতে হবে।৭ থেকে ১০ দিন যাবার পর যদি ফলাফল একই থাকে, তাহলে আবারও কিছুটা কমাতে হবে ঔষুধের পরিমান। এভাবে ক্রমাম্বয়ে কমাতে কমাতে এক সময় সেই প্রচলিত ঔষুধগুলো বাদ হয়ে যাবে । এভাবে ক্রমাম্বয়ে প্রচলিত ঔষুধ ত্যাগের পর, পর্যায়ক্রমে কমিয়ে আনতে হবে এই আমাদের চলতি “ডায়কেয়ার” ঔষুধ টিও। যেমন, দিনে ৩টার স্থলে ২টা, ২টার স্থলে ১টা, ১টার স্থলে ১দিন পর পর, পরে ২ দিন পর পর, ৩ দিন পর পর এভাবে ইনশা আল্লাহ্ নিয়ন্ত্রনে চলে আসবে, অর্থাৎ, এই ‘ডায়কেয়ার’ ও একসময় ত্যাগের খাতায় চলে যাবে।